জাতীয় পার্টির মনোনায়ন প্রত্যাশী মুক্তিযোদ্ধো মো. তাজুল ইসলাম |
সূত্র বলছে দীর্ঘদিন দলীয়
কমিটিগুলো না করা ও দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়িত না হওয়ায় আব্দুল মতিন
খসরু রয়েছেন বেকায়দায়। রয়েছে আসনটিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের মধ্যে বিভেদও। বিএনপির
তেমন কোন অবস্থান ও হেভিওয়েট প্রার্থীর দেখাও নেই আসনটিতে। বরং আসটিতে ক্রমেই
শক্তিশালী হচ্ছে জাতীয় পার্টির অবস্থান। ঐ এলাকার সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. তাজুল ইসলাম অনেকটা
অন্তরালেই দীর্ঘদিন ধরেই আসনটিতে জাতীয় পার্টির অবস্থানকে শক্তিশালি করতে কাজ করে
আসছেন। সূত্র বলছে আসনটিতে জাতীয় পার্টির জয়লাভের জন্য অনেকটাই এগিয়েছেন তিনি। এখন
অপেক্ষায় আসছেন নির্বাচনে লড়াইয়ের জন্য দলীয় হাই কমান্ডের সবুজ সংকেতের দিক।
এ বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন. দলীয়
হাইকমান্ড আমাকে প্রার্থী মনোনীত করলে এ আসটি জাতীয় পার্টির হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে
বিশ্বাস করি। সব দল-মতের মানুষ আমার পেক্ষা আছে। এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বললেই
বিষয়টি স্পষ্ট হবে।
বলতে
গেলে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পরে বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া এই দুই উপজেলায় উন্নয়নই হয়নি। এলাকার রাস্তাঘাট দেখলেই তা বুঝা
যায়। পল্লীবন্ধু হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থীকে
এ আসনে দেখতে চায় এলাকার মানুষ, যোগ করেন মি. তাজুল।
বর্তমানে বুড়িচং ভোটার সংখ্যা
২লাখ ৬৬ হাজার ৯৩ জন। ব্রাহ্মণপাড়ায় ১ লাখ ৪৬ হাজার ১শত ৬জন ভোটার রয়েছেন। দুই
উপজেলার সংখ্যালঘু ভোটার প্রায় ৩০ হাজার। এরাই নির্ধারন করবে কে হবে আগামীতে এই
আসনের সংসদ সদস্য।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন